TOP মাশরুম চাষ পদ্ধতি SECRETS

Top মাশরুম চাষ পদ্ধতি Secrets

Top মাশরুম চাষ পদ্ধতি Secrets

Blog Article

বিভিন্ন রোগব্যধিতে মাশরুমের ব্যবহার সুবিদিত। বাত, ব্যথা, জন্ডিস, কৃমি, রক্ত বন্ধ হওয়ার কাজে মাশরুম ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

মাইসেলিয়াম পরিপূর্ণ ব্যাগ এবার সামান্য আলোয় ঘরের মধ্যে রেখে দিতে হবে। মনে রাখা দরকার আলো যেন তীব্র না হয়। আর্দ্রতা বুঝে নিয়ে, প্যাকেটে মাঝে মাঝে জলের ছিটে দিতে হবে। লক্ষ্যণীয় বিষয়, প্লাস্টিকের ছিদ্রগুলি দিয়ে মাশরুমের পিনহেডগুলো কয়েকদিন পরেই বেরিয়ে আসতে শুরু করবে। এরপর ২০ থেকে ২৫ দিনের মাথাতেই মাশরুম খাওয়ার জন্য উপযুক্ত হয়ে যাবে। অতএব এবার মাশরুমগুলিকে বাজারজাত করাই যায়। লাভের বিষয় হল একটা প্যাকেট থেকেই তিনবার মাশরুম ফলন পাওয়া যায়, যা অবশ্যই একটা অতিরিক্ত পাওনা।

ব্যাগটি অত:পর পরিষ্কার ফ্লোর বা তারের জালির ওপর আধাঘন্টা সময় উল্টে রাখতে হবে যাতে ভেতরের বাড়তি পানি ঝড়ে যায়।

জেনে নিন ঘরে বসে যেভাবে মাশরুম চাষ করবেন,-

ঢাকা শহরে বিভিন্ন এলাকায় যেমন গোড়ান, কোর্ট কাচারি এলাকা, রামপুরা, বনশ্রী, সাভার, টঙ্গীতে অনেকেই বাণিজ্যিকভাবে মাশরুম চাষ করছে।

রং বোতলের কর্ক. ছবির ফ্রেম, ফুলদানী হিসেবেও মাশরুম ব্যবহার করা হয়।

কৃষি সমবায় কি ? কত প্রকার, উদ্দেশ্য ও মূল ভিত্তি

মাশরুমের পরিমিত পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট ও যথেষ্ট আঁশ (৮-১০%) থাকে। এতে স্টার্চ নেই। শর্করার পরিমাণ কম বিধায়  বহুমূত্র রোগীদের জন্য মাশরুম আদর্শ খাবার।

ফেইসবুক পেইজ ভিজিট ও লাইক দিন। পরিচালক

মাশরুমে কোনো কোলেষ্টরল নেই এবং এতে চর্বির পরিমাণও অত্যন্ত কম।

বাংলাদেশে সাধারণত চার জাতের মাশরুম চাষ করা হয়ে থাকে। এর মধ্যে অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। অয়েস্টার বা ঝিনুক মাশরুম খুব অল্প জায়গার সহজেই চাষ করা যায়। এই মাশরুম বর্তমানে বাণিজ্যিকভাবেও চাষ করা হচ্ছে। আজকে আমরা জানবো মাশরুম চাষ পদ্ধতি ও এটি চাষ করতে কি কি here প্রয়োজন হতে পারে:-

বড় বড় দোকানে, বাজারে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায় ।এছাড়া খোলা বাজারে নিজ উদ্যেগে মাশরুম বিক্রি করলে অনেক লাভবান হওয়া যায়।সাধারণত বাজারে মাশরুম কেজি প্রতি ১৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকা বিক্রি করা যায়।

সালোকসংশ্লেষণ কি? কিভাবে হয়! - সালোকসংশ্লেষণ না হলে কি হত?

প্রকৃতিতে মাশরুমের কয়েক হাজার জাত রয়েছে যার মধ্যে ৮-১০টি জাতের বাণিজ্যিক চাষাবাদ হয়ে থাকে। বাংলাদেশের তাপমাত্রা ও আপেক্ষিক আদ্রতা মাশরুম চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বাংলাদেশের চাষপযোগী মাশরুমের জাতগুলো হলো-

মাশরুম চাষ করার জন্য প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষন তাই মাশরুম চাষ এবং প্রশিক্ষণ ভালো ভাবে দেওয়ার জন্য সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রশিক্ষণ নিতে যারা আগ্রহী তাদের আগে প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। তিন দিন এই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

Report this page